![]() |
| শেখ হাসিনা ও গোলাম রাব্বানী |
তিনি বলেন, “বর্তমানে রাজনৈতিক বক্তব্য প্রচারে গণমাধ্যমের সীমাবদ্ধতার কারণে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমই আমাদের প্রধান ভরসা। কিন্তু আওয়ামী লীগের অনলাইন উপস্থিতি এখনো কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় নয়। বিএনপির রয়েছে ৩৩ লাখ ফলোয়ারের ‘বিএনপি মিডিয়া সেল’ এবং খালেদা জিয়ার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে আছেন প্রায় ৩০ লাখ অনুসারী। অথচ আওয়ামী লীগের কোনো অফিসিয়াল মিডিয়া সেল নেই।”
গোলাম রাব্বানী মনে করেন, ফেসবুক ও ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আলাদা অফিসিয়াল মিডিয়া সেল থাকা এখন সময়ের দাবি। একইসঙ্গে নেত্রীর একটি ভেরিফাইড অফিসিয়াল পেজ খোলা জরুরি, যাতে তাঁর নির্দেশনা ও বার্তা সরাসরি জনগণ এবং তৃণমূল নেতাকর্মীদের কাছে পৌঁছাতে পারে।
তিনি আরও বলেন, “বিশ্বের প্রায় সব রাষ্ট্রপ্রধান বা শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাদের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট আছে। সেখানে আমাদের নেত্রীর ভেরিফাইড পেজ না থাকা রাজনৈতিক যোগাযোগে এক ধরনের ঘাটতি তৈরি করছে। অনলাইন প্রচারণায় আমাদের আরও শক্তিশালী হতে হবে।”
নেতাকর্মীদের অভিমত, গোলাম রাব্বানীর এই প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে আওয়ামী লীগের ডিজিটাল উপস্থিতি আরও দৃঢ় হবে এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ বাড়বে।

