![]() |
| ছবি: সংগৃহীত |
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচিতে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল উল্লেখযোগ্য। কৃষক-শ্রমিক, রিকশাচালক, দিনমজুর, শিক্ষক, সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক কর্মীসহ সমাজের সর্বস্তরের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিয়েছেন। জনগণের এই ঐক্যবদ্ধ সমর্থনেই লকডাউন কর্মসূচি সফল হয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বিবৃতিতে শেখ হাসিনা অভিযোগ করেন, লকডাউনের সময় খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের নির্দেশে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ঘরে ঘরে তল্লাশি চালিয়েছে, রাস্তায় চেকপোস্ট বসিয়ে সাধারণ মানুষের মোবাইল ফোন পর্যন্ত তল্লাশি করেছে। তিনি বলেন,
> “এই গণবিরোধী সরকার দেশ ও জনগণকে শত্রু মনে করছে। নামাজরত বৃদ্ধ, নারী, শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে পথচারী পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়েছে। নাৎসী ইউনূস সরকার এতটাই ভীত হয়ে পড়েছে যে, কারও প্রতিও দয়া দেখাচ্ছে না।”
তিনি আরও বলেন, জনগণের উপর দমন-নিপীড়ন যত বাড়বে, প্রতিরোধও তত তীব্র হবে। “অবশেষে এই জুলুমবাজ সরকারের পতন অনিবার্য”— যোগ করেন শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগের পরবর্তী কর্মসূচি
✅ ১৪ ও ১৫ নভেম্বর: সারাদেশে বিক্ষোভ, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ কর্মসূচি
✅ ১৬ ও ১৭ নভেম্বর: সারাদেশে সর্বাত্মক শাটডাউন

